Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

আমাদের অর্জনসমূহ

সাম্প্রতিক বছরসমূহের (২০০৯ সাল থেকে) প্রধান অর্জনসমূহঃ

মানব উন্নয়নের জন্য সাক্ষরতা উত্তর ও অব্যাহত শিক্ষা প্রকল্প-২ (পিএলসিইএইচডি-২)  এর আওতায় মেহেরপুর জেলায় ৩টি উপজেলায় ১০২টি শিক্ষা কেন্দ্র (১০২টি পুরুষ শিফট  এবং ১০২টি মহিলা শিফট) এর মাধ্যমে ১ম সাইকেল থেকে ৪র্থ সাইকেল পর্যন্ত ১৪-৪৫ বছর বয়সী মেহেরপুর জেলার ১৮৩৬০জন পুরুষ এবং  ১৮৩৬০জন মহিলা মোট ৩৬৭২০জন শিক্ষার্থীকে সাক্ষরতা উত্তর ও জীবন দক্ষতা প্রশিক্ষণ দেয়া হয়েছে।দর্জি বিজ্ঞান ট্রেডে ১০৫০জন পুরুষ এবং ১৮৩৬০জন মহিলা,  প্রণি সস্পদ ট্রেডে  ৯৫১০জন পুরুষ, শ্যালো পাম্প মেকানিক্স ট্রেডে  ২১০০জন পুরুষ, নার্সারী ট্রেডে  ৬৯০জন পুরুষ, মাছ চাষ  ট্রেডে  ১৯৫০জন পুরুষ, হাউজ ওয়্যারিং ট্রেডে  ২৭৩০জন পুরুষ, স্যানিটারী ল্যাট্রিন তৈরি  ট্রেডে  ১২০জন পুরুষ, মৌচাষ ট্রেডে  ৬০জন পুরুষ,   রেডিও, টেলিভিশন ও মোবাইল মেরামত ট্রেডে  ১২০জন পুরুষ এবং কম্পিউটার মেরামত ট্রেডে  ৩০জন পুরুষ, সবমোট-৩৬৭২০জন  পুরুষ-মহিলা প্রশিক্ষণার্থীকে সাক্ষরতা উত্তর ও জীবন দক্ষতা প্রশিক্ষণ দেয়া হয়েছে। প্রশিক্ষণের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের কর্ম দক্ষতা বৃদ্ধি করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে ২৫% শিক্ষার্থী অর্থাৎ ৯১৮০জন শিক্ষার্থীকে আয়-সৃজনমূলক কর্মকাণ্ডে সম্পৃক্ত করা হয়েছে।  ৫৪০  জন ট্রেড প্রশিক্ষককে  প্রকল্পের কাজে নিয়োগ করে তাদের কর্ম দক্ষতা বৃদ্ধি করা হয়েছে।  বেসরকারী সংস্থা কর্তৃক বাস্তবায়িত শিক্ষা কর্মসূচি নিয়মিত পরিবীক্ষণ করা হয়েছে। এতে সাক্ষরতা  কর্মসূচির প্রসার ও গ্রহণযোগ্যতা বৃদ্ধি পেয়েছে । 

মৌলিক সাক্ষরতা প্রকল্প (৬৪ জেলা)’র কর্মসূচি সফল বাস্তবায়ন শেষে অ্রত্র জেলায় ৩৬,০০০ (ছত্রিশ হাজার) নিরক্ষর নারী-পুরুষকে সাক্ষরতা প্রদান করা হয়েছে।

আ্উট অব স্কুল ডিলড্রেন কর্মসূচি এর আওতায় মেহেরপুর জেলার মেহেরপুর সদর,  গাংনী ও মুজিবরগর উপজেলায়  মানব উন্নয়নর কেন্দ্র (মউক) বাস্তবায়নকারী  সংস্থা কর্তৃক ৮-১৪ বছর বয়সি শিক্ষার্থীদেরকে পাঠদানের নিমিত্তে জনবল নিয়োগ ও জরিপের কার্যক্রম শেষ হয়েছে। গত ১৫/১২/২০২১ ইং তারিখ হতে শিখন কেন্দ্রসমূহ চালু হয়েছে। ৪র্থ শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের পাঠদান কার্যক্রম চলছেে এবং কার্যক্রম চলমান রাখার জন্য নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে।

সমস্যা  ও চ্যালেঞ্জসমূহ

উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরো’র আওতায় কর্মসূচিভিত্তিক কার্যক্রম না থাকা। জিওবি অর্থায়নে উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা কর্মসূচি বাস্তবায়নের জন্য নিয়িমিত (বছর ভিত্তিক) বরাদ্দ না থাকা। উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা কার্যক্রমের  আওতায়  স্থায়ী শিখনকেন্দ্র/প্রশিক্ষণ কেন্দ্র না থাকা। উপানুষ্ঠানিক শিক্ষার শিক্ষার্থী/প্রশিক্ষণার্থীদের জন্য উপবৃত্তি(Incentive) প্রদানের ব্যবস্থা না থাকা। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষায় ঝরে পড়া, বিদ্যালয় বহির্ভূত, বয়ষ্ক নিরক্ষর ও শিক্ষার সুযোগ বঞ্চিত জনগোষ্ঠিকে শিখনকেন্দ্রে নিয়মিত হাজির করা। এনজিওসমূহ  উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে নিজস্ব শিক্ষাক্রম ও শিক্ষা উপকরণ ব্যবহার করে থাকে, তাই উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা বাস্তবায়নের জন্য সারা দেশে অভিন্ন শিক্ষাক্রম ও শিক্ষা উপকরণ প্রণয়ন করা একটি চ্যালেঞ্জ